জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হবেন দেশটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী কমলা হ্যারিস,নাকী কামালা হ্যারিস, নামের সঠিক উচ্চারণ নিয়ে বিভ্রান্ত অনেকেই। কেউ বলছেন নামের সঠিক উচ্চারণ হবে ‘কমলা হ্যারিস’। কেউ বলছেন ‘কামালা হ্যারিস’। ‘কমলা’ ভুল উচ্চারণ দাবী নিয়ে ফক্স নিউজের একটি শো’তে হোষ্ট টাক্যার কার্লসোনকে শোধরাতে চেষ্টা করেন একজন অতিথী। কিন্তু ভিডিওটিতে দেখা যায় যে, এ নিয়ে হোষ্ট ট্যাকার খুব উত্তেজিত হয়ে পরেন।
কামালা ডেবি হ্যারিস আমেরিকান রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবী যিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় জুনিয়র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর হিসাবে ২০১৭ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০২০ সালের নির্বাচনে ভাইস প্রেসিডেন্টের জন্য সম্ভাব্য গণতান্ত্রিক মনোনীত প্রার্থী।
জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে কমলা হারিস হবেন দেশটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট। তবে ক্যামেলা হ্যারিসকে নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে আলোচনা। জো বাইডেনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল না হওয়া সত্ত্বেও ক্যামেলা হ্যারিসকে নিজের ডেপুটি হিসেবে বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্তে অবাক হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্র্যাম্প।
কেউ কেউ ভাবছেন, কামালা হ্যারিসকে আমেরিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট মনোনয়ন করা বাইডেনের একটি রাজনৈতিক কৌশল মাত্র। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যখন পুরো আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গরা রুখে দাঁড়িয়েছে, সেই মুহূর্তে একজন ‘কৃষ্ণাঙ্গ নারী’কে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা মানে বাইডেনের ঝুড়িতে কৃষ্ণাঙ্গদের ভোট পাওয়া।
এদিকে কামালা হ্যারিসকে ‘কৃষ্ণাঙ্গ নারী’ বলাতে আপত্তি তুলছেন অনেকে। তাদের মতে, কামালা হ্যারিস আফ্রিকান আমেরিকান বংশোদ্ভুত নন। মা ইন্ডিয়ান এবং বাবা জামাইকান হলেও তার বাবার আফ্রিকা এবং ইউরোপিয় উভয়েই পূর্বপুরুষ রয়েছে।আমেরিকার আইনের কোনও এখতিয়ারে বহু বর্ণ বা মিশ্র-বর্ণের বিভাগ নেই। কোনও ভারতীয় বিভাগ নেই। সুতরাং হ্যারিস বৈধভাবে ভারতীয় হতে পারবেন না, বৈধভাবে তিনি দুই দেশীও হতে পারবেন না। আইনী স্থিতির যথাযথ দাবিতে হ্যারিসকে এশিয়ান বা আফ্রিকান আমেরিকান যে কোন একটা বেঁছে নিতে দেয়া হলে, তিনি আফ্রিকান আমেরিকান বিভাগটি বেঁছে নেন।
আলোচনা-সমালোচনা চলবেই। আমেরিকার একজন আইনজীবি এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সিনেটর হিসাবে ক্যামেলা হ্যারিস যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন ইতিমধ্যে।
তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার এডুকেশন বিভাগ নিয়েও যথেষ্ট সতর্ক ও যত্নশীল ছিলেন। আশা করা হচ্ছে বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে, হ্যারিস ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে চলে আসবেন।তবে শুধু এসিয়ান বা কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নয়, ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে কামালা হ্যারিস দেশের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করবেন।
কমলা-কামালা নিয়ে দ্বন্দ্ব
জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হবেন দেশটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী কমলা হ্যারিস,নাকী কামালা হ্যারিস, নামের সঠিক উচ্চারণ নিয়ে বিভ্রান্ত অনেকেই। কেউ বলছেন নামের সঠিক উচ্চারণ হবে ‘কমলা হ্যারিস’। কেউ বলছেন ‘কামালা হ্যারিস’। ‘কমলা’ ভুল উচ্চারণ দাবী নিয়ে ফক্স নিউজের একটি শো’তে হোষ্ট টাক্যার কার্লসোনকে শোধরাতে চেষ্টা করেন একজন অতিথী। কিন্তু ভিডিওটিতে দেখা যায় যে, এ নিয়ে হোষ্ট ট্যাকার খুব উত্তেজিত হয়ে পরেন।
কামালা ডেবি হ্যারিস আমেরিকান রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবী যিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় জুনিয়র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর হিসাবে ২০১৭ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০২০ সালের নির্বাচনে ভাইস প্রেসিডেন্টের জন্য সম্ভাব্য গণতান্ত্রিক মনোনীত প্রার্থী।
জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে কমলা হারিস হবেন দেশটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট। তবে ক্যামেলা হ্যারিসকে নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে আলোচনা। জো বাইডেনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল না হওয়া সত্ত্বেও ক্যামেলা হ্যারিসকে নিজের ডেপুটি হিসেবে বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্তে অবাক হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্র্যাম্প।
কেউ কেউ ভাবছেন, কামালা হ্যারিসকে আমেরিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট মনোনয়ন করা বাইডেনের একটি রাজনৈতিক কৌশল মাত্র। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যখন পুরো আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গরা রুখে দাঁড়িয়েছে, সেই মুহূর্তে একজন ‘কৃষ্ণাঙ্গ নারী’কে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা মানে বাইডেনের ঝুড়িতে কৃষ্ণাঙ্গদের ভোট পাওয়া।
এদিকে কামালা হ্যারিসকে ‘কৃষ্ণাঙ্গ নারী’ বলাতে আপত্তি তুলছেন অনেকে। তাদের মতে, কামালা হ্যারিস আফ্রিকান আমেরিকান বংশোদ্ভুত নন। মা ইন্ডিয়ান এবং বাবা জামাইকান হলেও তার বাবার আফ্রিকা এবং ইউরোপিয় উভয়েই পূর্বপুরুষ রয়েছে।আমেরিকার আইনের কোনও এখতিয়ারে বহু বর্ণ বা মিশ্র-বর্ণের বিভাগ নেই। কোনও ভারতীয় বিভাগ নেই। সুতরাং হ্যারিস বৈধভাবে ভারতীয় হতে পারবেন না, বৈধভাবে তিনি দুই দেশীও হতে পারবেন না। আইনী স্থিতির যথাযথ দাবিতে হ্যারিসকে এশিয়ান বা আফ্রিকান আমেরিকান যে কোন একটা বেঁছে নিতে দেয়া হলে, তিনি আফ্রিকান আমেরিকান বিভাগটি বেঁছে নেন।
আলোচনা-সমালোচনা চলবেই। আমেরিকার একজন আইনজীবি এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সিনেটর হিসাবে ক্যামেলা হ্যারিস যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন ইতিমধ্যে।
তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার এডুকেশন বিভাগ নিয়েও যথেষ্ট সতর্ক ও যত্নশীল ছিলেন। আশা করা হচ্ছে বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে, হ্যারিস ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে চলে আসবেন।তবে শুধু এসিয়ান বা কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নয়, ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে কামালা হ্যারিস দেশের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করবেন।
Published by HB Rita on Wednesday, August 12th, 2020